৪. এইচ.এস.সি পাশের পর ভাষা স্কুল হয়ে বিশ্ববিদ্যালয়ে যাত্রা
বাংলাদেশে থেকে যারা HSC পাস করে জাপানে ভাষা স্কুলে শিক্ষার্থী হবে, তারা ভাষা শিক্ষা শেষে জাপানের বিশ্ববিদ্যালয় বা কলেজে শিক্ষার্থী হতে পারবে। স্নাতক বা ডিপ্লোমা সম্পন্ন করার পর Engineer / Humanities / International Services ক্যাটাগরির অধীনে চাকরির জন্য আবেদন করা যাবে। এই ভিসায় পাঁচ বছর কাজের অভিজ্ঞতা অর্জনের পর জাপানের নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করা যাবে।
৫. অনার্স বা মাস্টার্স সম্পন্ন ব্যক্তিদের জন্য সুযোগ
যেসব শিক্ষার্থী বাংলাদেশ থেকে অনার্স বা মাস্টার্স পাস করে জাপানে ভাষা স্কুলে শিক্ষার্থী হবে, তারা ভাষা শিক্ষা সম্পন্ন করার পর সরাসরি Engineer / Humanities / International Services ক্যাটাগরির অধীনে জব ভিসায় কাজ করতে পারবে। এ ক্ষেত্রেও পাঁচ বছর চাকরির অভিজ্ঞতার পর নাগরিকত্বের জন্য আবেদনযোগ্য হবে।
৬. SSW (Specified Skilled Worker) ভিসার সুযোগ
যারা HSC পাস করে জাপানে ভাষা স্কুলে শিক্ষার্থী হয়ে পরবর্তীতে উচ্চশিক্ষা চালিয়ে যেতে চায় না, তারা SSW (Specified Skilled Worker) জব ভিসার মাধ্যমে জাপানে কাজ করতে পারবে। এই ক্যাটাগরিতে আবেদন করতে হলে অবশ্যই JLPT N4 (Japanese Language Proficiency Test) লেভেল পাস থাকতে হবে।
৭. IELTS ও সরাসরি বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হলে
যারা Language Blender-এর মাধ্যমে HSC পাশ করার পর IELTS সম্পন্ন করে সরাসরি জাপানের বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষার্থী হবে, তারা স্নাতক শেষ করার পর Engineer / Humanities / International Services ক্যাটাগরির অধীনে চাকরি করতে পারবে।
অতিরিক্ত সেবা
Language Blender কেবলমাত্র জাপানে পাঠানোর প্রক্রিয়ায় সীমাবদ্ধ নয়; বরং শিক্ষার্থীদের জাপানে স্বাচ্ছন্দ্যে ও নিরাপদে বসবাসের জন্য পূর্ণ সহায়তা প্রদান করে।
* আবাসনের সহায়তা
যেসব শিক্ষার্থীর জন্য জাপানে হোস্টেল সুবিধা থাকবে না, Language Blender তাদের জন্য নিরাপদ ও সাশ্রয়ী আবাসন নিশ্চিত করতে সহায়তা করে।
* পার্ট-টাইম চাকরির সুযোগ
জাপানের সরকারি নিয়ম অনুযায়ী, স্টুডেন্ট ভিসায় থাকা শিক্ষার্থীরা প্রতি সপ্তাহে সর্বোচ্চ ২৮ ঘণ্টা পর্যন্ত কাজ করতে পারে। এই পার্ট-টাইম চাকরির মাধ্যমে একজন শিক্ষার্থী মাসে প্রায় ১,০০,০০০ টাকা পর্যন্ত আয় করতে পারে, যা দিয়ে জাপানে বসবাস ও পড়াশোনার খরচ সহজে বহন করা সম্ভব।